শিরোনাম
কক্সবাজার প্রতিনিধি: | ০৬:০২ পিএম, ২০২১-০৩-৩০
কক্সবাজারের উখিয়ায় বহুতল বিশিষ্ট বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্রসহ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দল।
সোমবার (২৯ মার্চ) সাড়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি মিয়াং টেম্বনের নেতৃত্বে উখিয়ার নতুন নির্মাণকৃত পশ্চিম হলদিয়াপালং স্কুল কাম বহুমুখী দূর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র পরিদর্শন করেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। ওই সময় সেখানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এর প্রতিনিধি দলের সদস্যরা কুতুপালং ক্যাম্প-৩, ৪, ৪(বর্ধিত), ও ১৭ নম্বর ক্যাম্পে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় Emergency Multi-sector Rohingya crisis Response project এবং ক্যাম্প ২০ (বর্ধিত) এলাকায় সোলার লাইট এবং বজ্র নিধোরক বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
এ সময় প্রতিনিধিদলের সাথে উপস্থিত ছিলেন, ইএমসিআরপি প্রকল্প পরিচালক মোঃ জাভেদ করিম, কক্সবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আনিসুর রহমান, উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্রে জানা যায়, উখিয়ায় ৭টি বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের অর্থায়নে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছেন বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ রবিউল ইসলাম।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দুর্যোগকালীন সময়ে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর আশ্রয় গ্রহণ ও শিক্ষার্থীদের লেখা পড়ার সুবিধার্থে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করেন। আর এ প্রকল্প বাস্তবায়নে অর্থায়ন করার জন্য এগিয়ে আসেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংক।
উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম বলেন, ৭টি বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্রগুলোর মধ্যে ৩ টির নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। অপর ৪টির নির্মাণের অগ্রগতি ৯০ শতাংশ শেষ । তিনি আরও জানান রত্না পালং ইউনিয়নের রতœাপালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র, পশ্চিম হলদিয়া পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয় কেন্দ্র ও সাবেক রুমখা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম বহুমুখী আশ্রয় কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে।
দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের বাংলাদেশস্থ কান্ট্রি ডিরেক্টরের উপস্থিতিতে নতুন নির্মাণকৃত আশ্রয় কেন্দ্র গুলো বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এদিকে মধ্যম হলদিয়া পালং, পূর্ব ভালুকিয়া পালং, তুলাতুলি, করইবুনিয়া ও লম্বাঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম আশ্রয় কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
রত্না পালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চৌধুরী বলেন, বহুমুখী দুর্যোগ আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ বর্তমান সরকারের একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হওয়ায় স্থানীয় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও দুর্যোগকালীন সময়ে গ্রামের মানুষগুলো আশ্রয় গ্রহণের সুযোগ পাবে।
কক্সবাজার প্রতিনিধি: : কক্সবাজার সদরের খরুলিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাজেদ সওয়ার জুয়েল রানা (২০) নামে এক মাদক কারবারিকে আট...বিস্তারিত
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : : পাহাড়ে অপহরণ, চাঁদাবাজিসহ সশস্ত্র তৎপরতায় লিপ্ত আঞ্চলিকদল জেএসএস এর সক্রিয় এক সন্ত্রাসীকে আটক কর...বিস্তারিত
কক্সবাজার প্রতিনিধি: : টেকনাফে বঙ্গোপসাগরে রোহিঙ্গাবাহী মালয়েশিয়াগামী ট্রলারডুবির ঘটনায় রোহিঙ্গাসহ ২৪ জনকে আসামি করে ...বিস্তারিত
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : : ভারী বর্ষণের ফলে রাঙামাটির সাজেকে সড়কের উপর পাহাড় ধ্বস হয়ে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে করে কয়েক...বিস্তারিত
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : : খাগড়াছড়িতে সাফ জয়ী তিন ফুটবল খেলোয়াড়সহ চারজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সক...বিস্তারিত
বান্দরবান প্রতিনিধি : : বান্দরবানের লামা উপজেলায় এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited